খারাপ চরিত্রের নারী চেনার উপায়

সকলের উচিৎ খারাপ চরিত্রের মানুষ হতে সাবধান থাকা। খারাপ চরিত্রের মানুষকে কেও পছন্দ করে না।খারাপ চরিত্রের মানুষ বেশি অহংকারী হয়ে থাকে।কথাই আছে অহংকার পতনের মূল। আপনি যত বড় কর্মকর্তা বা টাকার মালিক হন না কেন যদি আপনার ঘরে শান্তি না থাকে, ঘরের স্ত্রী ভালো না হয় তবে আমি মনে করি, ওই পুরুষের জীবন ১০০% বৃথা ও জীবন কষ্ট দায়ক।নিম্নে

খারাপ চরিত্রের নারী চেনার উপায়

খারাপ চরিত্রের নারী চেনার উপায়

কিছু নারী থাকে যে নিজের স্বার্থের জন্য সব কিছু করতে পারে।পুরুষ মনে করে নারী খুব জটিল প্রাণী।পৃথিবীতে অনেক ধরণেরই নারী আছে। তবে একেকজন একেক রকম হয়ে থাকে।এক এক জন এক এক ধরনের হয়ে থাকে।আর এদের মাঝেই আছে ভীষণ রকম খারাপ ও লোভী মানুষ।খারাপ কাজ করতে কোন দ্বিধা করেন না।জেনে রাখুন, লোভী নারীর সংখ্যাই আমাদের সমাজে বেড়ে চলেছে । ঘরে-বাইরে এই প্রকার নারীর আবির্ভাব ব্যাপক ভাবে বিস্ত্রিত। অনেকের মতে নারী বহু শক্তির অধিকারী।সব নারী মমতাময়ী হয়না। একই সময়ে বহুপুরুষের সঙ্গে সদ্ভাব রাখতে পছন্দ করে এমন নারীর সংখ্যা দিনে দিনে বেড়েই চলেছে।জীবনকে সুন্দর করতে একজন চরিত্রবান সঙ্গীর বিকল্প নেই।যারা জীবনসঙ্গী খুঁজছেন, তাদেরকে অবশ্যই জানতে হবে খারাপ চরিত্রের নারী চেনার উপায়। আর তাই এই খারাপ চরিত্রের মানুষ গুলোকে চিনে রাখাটা ভীষণ জরুরী।চলুন জানা যাক খারাপ চরিত্রের নারীদের চেনার উপায়ঃ-

বন্ধুত্বের অসৎ ব্যাবহারঃ-
খারাপ প্রকৃতির মেয়েদের অনেক বন্ধু থাকে। তবে এদের প্রকৃত বন্ধু থাকে না। প্রতি মুহুর্তেই এদের বন্ধুত্বের বদল হয়। আজ একজন তো কাল আরেকজন। এরা শুধু প্রয়োজনেই মানুষের সাথে মিশে থাকেন। প্রয়োজন শেষ হলে যতদ্রুত সম্ভব এরা কেটে পরে। এক বন্ধুর থেকে আরেক বন্ধুর কাছে সুযোগ বেশি পেলে তারা বন্ধুত্ব নষ্ট করতেও দ্বিধাবোধ করেন না।

চাহিদা পূরণঃ-
খারাপ মেয়েরা যদি কোন দ্রব্যর প্রতি আকর্ষিত হয় তাহলে এরা কখনই অল্পতে সন্তুষ্ট থাকে না। তাই নিজের চাহিদা মেটানোর জন্য এরা যত সম্ভব মানুষের কাছে যায়। উদ্দেশ্য একটাই ওটা আমার চাই-ই চাই।

বাচাল প্রকৃতিরঃ-
এরা সবসময় অনেক বেশি কথা বলে।একবার কথা শুরু করলে এরা থামতে চায় না। বলতে গেলে এরা বাচাল প্রকৃতির হয়ে থাকে।এরা বলে না যা অন্যের রাগের কারণ হতে পারে। ভালো কথাই মিষ্টি স্বরে বলে।

ভদ্রতা প্রকাশ করাঃ-
কএরা আপাত ভদ্র হলেও তাদের মধ্যে নির্লজ্জ হাবভাব প্রকাশ পায়। পুরুষের চোখের দিকে চেয়ে থেকে এমনভাবে, যেন তার ভিতরটা পড়ে ফেলছে। নারীর ওই দৃষ্টি পুরুষের সর্বনাশের কারণ। এমন মেয়ে থেকে সাবধান।

নেশা আসক্তঃ-
যেসব নারী নেশাই আসক্ত তাদের থেকে দূরে থাকুন। কারণ, নেশা এদেরকে সততাকে বিনষ্ট করে। সাথে চরিত্র ও কুমারিত্বও হারায়।

যৌনভাবে উত্তেজনাঃ-
এরা যৌনতাকে নিয়ে আসে আলোচনার মধ্যে। পুরুষকে যৌনভাবে উত্তেজিত করার চেষ্টা করে। সেই উত্তেজনার বশে পুরুষ যদি মাত্রাতিরিক্ত কিছু করেও ফেলে, বিপদ কিন্তু পুরুষেরই। এই নারী কিন্তু অবলীলায় দোষ চাপিয়ে দিতে পারে পুরুষের ঘাড়ে।

হিসেব ঠিক রাখাঃ-
এরা সবসময় যা করবে হিসেব কষে করে। এরা হুটহাট করে কিছু করে না। এদের মধ্যে সবসময় এটা না, ওটা, এমন একটা ভাব লক্ষণীয়। যেখানে এদের লাভ থাকে বেশি সেদিকেই এরা যায়।

ভাই  বারবার বলি-
কোন নারীর সাথে কিছু করার আগে (প্রেম/বিয়ে/কোন ধরনের সম্পর্ক) ভাই হাজার হাজারবার ভাব্বেন নয়ত রাজত্ব ও সম্মান শেষ হতে কয়েক সেকেন্ড মাত্র। ধন্যবাদ!

অসৎ নারী চেনার উপায় ,অসৎ নারী চেনার উপায় কি ,অসৎ নারীদের চেনার উপায় ,খারাপ নারীর বৈশিষ্ট্য ,খারাপ নারী চেনার উপায় ,নারীর খারাপ দিক ,kharap nari ,খারাপ চরিত্রের নারী চেনার উপায় ,সবচেয়ে খারাপ নারী ,বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ নারী ,পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ নারী ,নারী নিয়ে খারাপ উক্তি ,খারাপ মহিলা চেনার উপায় ,

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *