নেপাল ! হিমালয় এর দেশ নেপাল !নেপাল ল্যান্ডলক ছোট দেশ হলেও এর বৈদেশিক আয়ের অন্যতম মাধ্যম টুরিজম। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে হাজারো পর্যটক হিমালয় কন্যার টানে আর পাহাড়ে পাহাড়ে ঘুরে বেড়াতে আসে নেপাল।
সুউচ্চ পাহাড়ে ট্রেকিং, বাঞ্জি জাম্প, খরস্রোতা নদিতে র্যাফটিং, পোখারার ফেউয়া লেক এগুলো পর্যটকদের আকর্ষন করে। কিন্তু যাদের সময় কম, বা বাঞ্জি জাম্প দেয়া ইত্যাদিতে অনাগ্রহ আছে তাদের জন্য বেস্ট হল, কাঠমুন্ডু, ধুলিখেল ও নাগরকোট এলাকা।
নেপাল ভ্রমণ খরচ -ভিসা-গাইড
নেপাল আকাশপথে যেতে ভিসার দরকার পড়েনা তাই এম্বেসি নিয়ে থাকবেনা কোনো দৌড় ঝাপ শুধু এক মাস আগে বাংলাদেশ বিমানের রিটার্ন টিকিট কেটে রাখলেই হবে। বাংলাদেশ থেকে নেপালে এখন কোনো বেসরকারি ফ্লাইট নেই শুধু রয়েছে বাংলাদেশ বিমানের
ফ্লাইট।
কোন সিজনে যাবেন?
১। নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারী-হাই পিক টাইম, প্রচুর ট্যুরিস্ট থাকে এ সময়ে। পুরা নেপাল প্রচন্ড ব্যাস্ত থাকে, সব কিছুর খরচও কিছুটা বেশি পরে (১৫-২৫%)। তবে এ সময় এত মানুষ যাবার কারনও আছে, নেপাল তার পূর্ণরুপে সেজে থাকে এই সময়টায়।
ঘন নীল মেঘমুক্ত আকাশ, ঝকঝকা হিমালয়, সমতল যায়গাতে আরামদায়ক ঠান্ডা (মানে গাব্দা জ্যাকেট পরার পর আর কি)।
২। মার্চ থেকে থেকে এপ্রিলের মাঝামাঝি আর সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি থেকে অক্টোবরের শেষ- এই সময়টা নেপাল বেশ ফাকা থাকে, সিজনের আগে বা পরের সময় এটা। খরচ বেশ কম পরে সব কিছুতে, আবহাওয়াও থাকে বেশ সুন্দর। তবে হিমালয়ের
অভাবনীয় সৌন্দর্য দেখতে চাইলে এই সময়টায় মেঘের মর্জির উপর ভরসা করতে হয়।যখন তখন মেঘে ঢেকে যেতে পারে।
৩। মে থেকে অগাস্ট- আবহাওয়া মোটামুটি মেঘলা থাকে। নেপালের বৃষ্টি ভয়াবহ, শুরু হলে পাহাড়ী ঢল হয়ে প্রায়ই হাইওয়ে বন্ধ হয়ে যায়। এই সময়টায় সাধারনত কোনও আইসপিক দেখা যায়না, নাগরকোট বা সারংকোটে গিয়েকিছুই দেখা যায়না মেঘের কারনে।
এই সময়ে অনেক হোটেল আর দোকানপাট বন্ধ থাকে, যে সব খোলাথাকে সেগুলোতে বেশ কম দামে সব পাওয়া যায়। লম্বা সময় ধরে নেপাল থাকতে চাইলে এই সময়টা সেরা, তবে প্রথমবারের গমনেচ্ছুকদের জন্য নয়, অনেক বেশি মিস হয়ে যায়।
ট্যুর প্লান
নেপালে যেতে হলে কমপক্ষে ছয় সাত দিন সময় নিয়ে যেতে হবে ।ছয় সাত দিন এর কম হলে সব কিছু দেখা যায় না । বাংলাদেশ বিমানে নেপালে গিয়ে পৌছাতে পারবেন। ছোট এয়ারপোর্ট, অন এরাইভাল ভিসা। কোন সমস্যা হয়নি।এরপর এয়ারপোর্ট থেকে ডলার চেঞ্জ করে আর সিম নিয়ে সোজা চলে গেলাম কাঠমান্ডুর ট্যুরিজম বোর্ডে কারন মুস্তাং যেতে দুইটা পারমিশন নিতে হয়
১৬০০ নেপালি রুপি আর পাসপোর্ট আর স্ট্যাম্প সাইজ ছবি লাগে। পারমিশন পোখারা অথবা রাস্তায় করা যায় কিন্তু অনেক সময় টাকা একটু বেশী দিতে হয় তাই কাঠমান্ডু থেকে পারমিশন করে নেওয়া ভালো। যাইহোক দীপাবলির ছুটি চলছিলো নেপালে তাই ট্যুরিজম
অফিস বন্ধ থাকলে এই কারনে পারমিশন না পেয়ে থামেলের হোটেল পাড়ায় চলে যাবেন।এখানে প্রচুর হোটেল রেন্ট শুরু মাত্র পাঁচশো রুপি থেকে। হোটেল নেওয়ার সময় দেখে নিবেন গরম পানির সুবিধা আর ওয়াইফাই আছে কিনা। নভেম্বর থেকে মার্চ ভালো ঠাণ্ডা থাকে নেপালে। হোটেলে চেকইন করে সোজা চলে যাবেন একটা রেস্টুরেন্টে, খাওয়াদাওয়া শেষে যেতে পারবেন বাইক রেন্ট নিতে। বাইক রেন্টের অনেক দোকান আছে এই থামেলে আর গুগলে সার্চ করলে প্রচুর অ্যাড্রেস পাবেন তবে আগে থেকে ইমেলে যোগাযোগ করে বাইক বুক করে রাখলে বেশী ভালো।কাঠমান্ডুতে অটোগিয়ার স্কুটির ভাড়া প্রতিদিন ৫০০/৬০০ রূপি আর মোটরসাইকেল ১০০০/১২০০ রূপি থেকে শুরু। বাইক নিয়ে ফুয়েল ভরে ডিনার করে সোজা হোটেলে চলে এলাম। এখন অপেক্ষা কাল সকালের।
আমি যখন গিয়েছিলাম তখন নেপালে ভারত থেকে ফুয়েল সাপ্লাই বন্ধ ছিল। তাই অনেক গাড়ি-ঘোড়া বন্ধ ছিল, গাড়ির ভাড়া অনেক বেড়ে গিয়েছিল। সব পাবলিক ট্রান্সপোর্ট এর ছাদেও মানুষ যাতায়াত করছিল। নেপালে কাঠমুন্ডু থেকে বিভিন্ন টুরিস্ট স্পটে যাবার জন্য সবচেয়ে ভাল উপায় গাড়ি ভাড়া করা। শহরের বাইরে বেশিরভাগ রাস্তা খারাপ আর পাহাড়ি।
নেপালে হিন্দুদের সংখ্যা বেশি, বাকিরা সব বৌদ্ধ ধর্মের। নেপালে উন্নত রাস্তা-ঘাট, উন্নত যোগাযোগ ব্যাবস্থা না থাকলেও সেখানকার মানুষগুলো ভালই মনে হয়েছে। ডিজিটালাইজেশন এর ছোঁয়া সম্পূর্ণভাবে ওদের ওখানে লাগেনি।কাঠমুন্ডুর থামেল এলাকায় থাকতে পারবেন । একটা হোটেলে যেয়ে ভাড়া জানলাম, একইসাথে অনলাইনে আগোডায়ও চেক করলাম। সেখানে রেট কম সুযোগ সুবিধা বেশি তেমন দেখিয়ে ভাড়া করে নিতে পারবেন । হোটেলে ওয়াইফাই আছে কিনা চেক করে নেবেন। বেড উইথ ব্রেকফাস্ট।সকালে ব্রেকফাস্ট করতে যেয়ে দেখি পর্কের বেকন দিয়েছে, আমি খাইনা জানাতে ‘সরি’ বলে প্লেট চেঞ্জ করে দিল। আমার পাশের টেবিলে এক ইসরাইলের দম্পতি ব্রেকফাস্ট করছিল। আমার বিভিন্ন দেশের কয়েন কালেক্ট করার শখ। আমি সেই লোকের কাছে কয়েন এক্সচেঞ্জ করতে চাইলাম। তাকে ১০ টাকার এক নোট দিলাম। সে আমাকে দিল ১০ আগরোট এর এক কয়েন। সেটা দেখে তার স্ত্রী তাকে বকা দিয়ে বলল, এতো ছোট কয়েন দিলা কেন। পরে সে আমাকে একটা হাফ নিউ সেকেল দিল (৫০ আগরোট)।
১ সেকেল = ২৪ টাকা প্রায়।নেপালিস রুপির দাম আমাদের টাকার চেয়ে কম। তাই সেখানে যেয়ে রুপিতে কেনাকাটা করতে, ভালই লাগে, নিজেকে বড়লোক দেশের নাগরিক মনে হয়। ১০০ টাকা = ১৩০ রুপি প্রায়। পোখারার বাইরে থামেল আর নাগরকোট এলাকায়
অনেক টুরিস্ট থাকে। থামেল এলাকায় খাবার জন্য অনেক রেস্টুরেন্ট হয়েছে, সবগুলোর স্বাদ আমাদের মতোই। ইন্ডিয়ান ফুডসহ খাবার অনেক ভ্যারাইটিও আছে।
নেপালিস রুপির দাম আমাদের টাকার চেয়ে কম। তাই সেখানে যেয়ে রুপিতে কেনাকাটা করতে, ভালই লাগে, নিজেকে বড়লোক দেশের নাগরিক মনে হতে পারে । ১০০ টাকা = ১৩০ রুপি প্রায়। পোখারার বাইরে থামেল আর নাগরকোট এলাকায় অনেক টুরিস্ট থাকে।
থামেল এলাকায় খাবার জন্য অনেক রেস্টুরেন্ট হয়েছে, সবগুলোর স্বাদ আমাদের মতোই। ইন্ডিয়ান ফুডসহ খাবার অনেক ভ্যারাইটিও আছে।নেপালে ভারতীয় সংস্কৃতি আমাদের মতোই জালের মতো বিছিয়ে গেছে। ওদের বিভিন্ন পিকনিক, পার্টিতে অহরহ হিন্দি গান
সাথে নাচ দেখা যায়। নেপালি ভাষার পাশাপাশি ওরা হিন্দিও বুঝে ও অনেকে বলে।নেপালের ওয়েদার অনেক ঠান্ডা। আমি গিয়েছিলাম জানুয়ারী মাসের শেষের দিকে। কাঠমুন্ডুতে তাপমাত্রা দিনের বেলা সুর্য উঠলে ১৭-১৮ হলেও সকাল আর সন্ধায় ৫-৬ ডিগ্রি সেঃ এ
নেমে যায়। নাগরকোট এলাকায় ঠান্ডা আরো বেশি। আমি ২ দিন থামেল আর ২ দিন নাগরকোট ছিলাম।
* শয়ুম্ভুনাথ টেম্পল – প্রাচিন ধর্মীয় আর্কি-স্ট্রাকচার। কাঠমুন্ডু কাছেই, মাত্র ৩ কিমি দূরে পাহাড়ের উপর অবস্থিত। জায়গাটা বেশ বড়। এক জায়গায় বুদ্ধার গোল্ডেন মূর্তি আছে। টেম্পলের মাঝে মূল স্তম্ভ, এখানে বুদ্ধার চোখ আর ভ্রু আঁকা আছে।
লম্বা উঁচু সিঁড়ি পাড় হয়ে টেম্পলের উপরে উঠতে হয়। একে মাংকি টেম্পলও বলা হয়। আশে পাশে কিছু দোকান-পাটও আছে। হিন্দু বৌদ্ধ উভয় ধর্মের মানুষরাই একে সেক্রেড স্থান মনে করে এখানে আসে। এখান থেকে নিচে খুব সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখা যায়।
* ওয়ার্ল্ড পিস পন্ড – শয়ুম্ভুনাথ টেম্পলের পাশে একটা ছোট চৌবাচ্চা আছে যার নাম, ওয়ার্ল্ড পিস পন্ড। লোকালরা বিশ্বাস করে যে কিছু মনোবাসনা নিয়ে কয়েন ছুঁড়ে মারলে স্ট্যাচুর পায়ের কাছে রাখা পাত্রের ভেতর পড়লে মনোবাসনা পূরুন হয়।
ওই পন্ডের গায়ে লেখা আছে, “May Peace Prevail on Earth”. অনেকের মতো আমিও অনেকগুলো কয়েন ছুড়লাম।
* গার্ডেন অব ড্রিমস – থামেল এলাকায়। কোয়ালিটি সময় কাটানোর জন্য একটা সুন্দর জায়গা। এখানে একটা ছোট মিউজিয়াম আছে। এন্ট্রি ফি ২০০ রুপি।
* ধুলিখেল কালি টেম্পল এলাকা – ধুলিখেল এলাকা পাহাড়ের উপড় থেকে প্রকৃতি দেখাত জন্য একটা ভাল টুরিস্ট স্পট। এখানে একটা বুদ্ধার মুর্তি আর কালির মন্দির আছে। আমি ওখানে না যেয়ে চলে গেলাম ধুলিখেল টপ স্টোন এ। তেমন কিছুই না
একটা লম্বা পাথর প্রাকৃতিকভাবে উঁচু হয়ে আছে, ছবি তোলার এংগেল ভাল হলে মনে হবে পাহাড়ের বাইরের দিকে বিপদজনকভাবে বেড়ে যাওয়া একটা স্টোন। এখানে অনেক পিকনিক পার্টি আসে; দলবদ্ধভাবে আড্ডা, পিকনিক, খাওয়া-দাওয়া
এগুলোর জন্য আদর্শ জায়গা।
* ভক্তপুর দরবার স্কয়ার – এখানে ৩ টা দরবার স্কয়ার আছে, কাঠমুন্ডু, পাঠান আর ভক্তপুর। আমি গিয়েছিলাম ভক্তপুর। এটি ইউনেস্কোর একটি হেরিটেজ সাইট। কাঠমুন্ডু থেকে ১৩ কিমি দূরে ভক্তপুর এলাকায়। এটি একটি প্রাচীন রাজকীয় প্যালেস।
বেশ বড় এই জায়গাটা। এই এলাকায় ৫৫ জানালা বিশিষ্ট প্রাসাদ, জাতীয় আর্ট মিউজিয়াম, গোল্ডেন গেইট, এলিফ্যান্ট গেইট, একটা বড় জলাধার, এবং অনেক টেম্পল আর স্টাচু আছে। বিভিন্ন কারুকার্য আর ঐতিহাসিক মুল্যের ভিত্তিতে এগুলোর গুরুত্ব অনেক।
* কৈলাশনাথ মহাদেব স্টাচু – কাঠমুন্ডু থেকে প্রায় ২০ কিমি দূরে ভক্তপুরে অবস্থিত। এখানে মাহাদেব শিব এর এত ১৪৩ ফুট উচ্চতাসম্পন্ন একটি মুর্তি আছে যা পৃথিবীর মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ এর নির্মানশৈলী প্রশংসনীয়। অনেকদূর থেকে এটা দেখা যায়।
* নমবুদ্ধা মনেস্ট্রি – কাঠমুন্ডু থেকে প্রায় ৪৫ কিমি দূরে। শত শত মংদের নিয়ে এটা বেশ বড় একটা মনেস্ট্রি। একটা উঁচু পাহাড়ের চুড়ায় অবস্থিত। পুরো এলাকা দেখতে অত্যন্ত সুন্দর এবং টুরিস্টদের জন্য আকর্শনীয় একটা স্পট। মনাস্ট্রির পাশের আরেক
পাহাড় আছে যেখানে হাজার হাজার মানুষদের প্রার্থনা লেখা হরেক-রকমের রঙিন কাপড়ে লিখে রশিতে ঝুলানো আছে। আমি ওদের বিশেষ প্রার্থনার সময় টেম্পলে হাজির ছিলাম। বিভিন্ন ধরনের বাদ্যযন্ত্রের সাথে ওদের প্রার্থনার শব্দ একটা মাধকতাপূর্ন ধ্বনির
সৃষ্টি করে।
* নাগরকোট – নাগরকোট কাঠমুন্ডু থেকে প্রায় ৩২ কিমি দূরে। বাসে আসলে ২.৫-৩ ঘন্টার জার্নি। কাঠমুন্ডুর ভক্তপুর বাস স্টেশন থেকে পাবলিক বাস আছে। ২১৭৫ মিটার উঁচু এই জায়গা।নেপালের পাহাড়ের সৌন্দর্য দেখা আর হাইকিং এর জন্য এই জায়গা খ
ুবই জনপ্রিয়। এখানে হাইকিং এর জন্য ইকো ট্রেইল আছে। আমি ছিলাম হোটেল কান্ট্রি ভিলাতে। উঁচু পাহাড়ের উপর অবস্থিত। চারিদিকে অত্যন্ত সুন্দর ভিউ। আর রাতের বেলা ঘরের বাইরে অসম্ভব ঠান্ডা।
* নাগরকোট ভিউ টাওয়ার – হোটেল থেকে খুব ভোরে আমরা একদল বের হয়ে গেলাম নাগরকোট ভিউ টাওয়ারে। হোটেল থেকে একটু দূরে। সূর্যাস্ত দেখতে। এখানে দেখার সুবিধার জন্য একটা উঁচু টাওয়ার তৈরি করা আছে। এখান থেকে হিমালয় রেঞ্জসহ অন্নপূর্ণা
পর্বতশৃঙ্গ দেখা যায়। এতো ঠান্ডা ছিল অনেক কস্টে হাত বের করে ছবি তুলতে হয়েছে। নাগরকোট এসেই মনে হয়েছে আমার নেপাল ভ্রমন স্বার্থক।
শপিং এর জন্য –
– সিটি সেন্টার – কাঠমুন্ডু শহরের সেন্টারে। বিভিন্ন গ্রোসারি দোকান ছাড়া ব্রান্ড আইটেমের দোকান আছে। শপিং এর সাথে ফুড কোর্ট, প্লে জোন আর মুভি থিয়েটার ও আছে।
– সিভিল মল – এটাও কাঠমুন্ডু শহরে। আমাদের বড় শপিং মলগুলোর মতোই বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র সুলভে পাওয়া যায়। ফুডকোর্ট সহ এখানেও বেশ বড় মুভি থিয়েটার আছে।
– থামেল মার্কেট – স্ট্রিট শপ। অনেককিছুই কিনতে পাওয়া যায়। টুরিস্ট স্পট। কেনার মধ্যে নেপালের বিখ্যাত ডেকরেটেড নাইফ, ছোট, মাঝারি, বড় বিভিন্ন ধরনের আছে। এছাড়া কিনতে পারেন শাল আর পশমিনা। দামাদামি করে কয়েক দোকান ঘুরে কিনতে হয়।
নেপাল ভ্রমন খরচ,নেপাল ভ্রমন গাইড,নেপাল ভ্রমন প্যাকেজ,নেপাল ভ্রমন ভিসা,নেপাল ভ্রমন উপযুক্ত সময়,নেপাল ভ্রমন বাই রোড,নেপাল ভ্রমন খরচ কত,নেপাল ভ্রমন কাহিনী,নেপাল ভ্রমন বাই রোড খরচ,নেপাল ভ্রমণের উপযুক্ত সময়,নেপাল ভ্রমণ গাইড,নেপাল ভ্রমণ বাই রোড,নেপাল ভ্রমণের সময়,নেপাল ভ্রমণের খরচ,কম খরচে নেপাল ভ্রমন,ভারত থেকে নেপাল ভ্রমণ
,কলকাতা থেকে নেপাল ভ্রমন,দার্জিলিং নেপাল ভ্রমণ,নেপাল ভ্রমণ প্যাকেজ ২০২০,নেপাল ভুটান ভ্রমণ,শরতে নেপাল ভ্রমণ,
সড়কপথে নেপাল ভ্রমন,বিডি নেক্সট ওয়েব,bd next web,