যে ব্যাক্তি রমজানের মাসের একটি নফল আদায় করল,সে অন্য মাসে একটি ফরজ আদায় করল,আর যে একটি ফরজ আদায় করল,সে অন্য মাসে ৭০টি ফরজ আদায় করল ।- মিশকাত,১/১৭৩,বায়হাকী,
#রোজা ও কুরআন আল্লাহর নিকট সুপারিশ করবে।- বায়হাকী # আবু উমামা (রাঃ) এর প্রশ্নোত্তরে নবী তিনবার বলেন,তুমি রোজা রাখ,কারণ, রোজার মত আমল আর নেই।- হায়াতুল মুছলিমীন।
হাদীসঃ তোমরা রোজা রাখ, তাহলে স্বাস্থ্যবান থাকবে ।- তাবারানী
হাদীসঃ সূর্য উঠা থেকে অস্ত পর্যন্ত প্রত্যহ ৭০ হাজার ফিরিশতা রোজাদারদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকে।- বায়হাকী।
হাদিসঃ……. বেহেশতের হুরগণ (অতীব সুন্দরী) রোজাদারদের জন্য নিজেদেরকে অনুপম বেশ ভূষায় সাজাতে থাকে।- বেঃজেওর।
# আল্লাহ বলেন …. রোজা আমার জন্য,আমিই তার পুরস্কার দেব।-বুখীরি,মুসলিম।
#আল্লাহ বান্দার হিসাব নেওয়ার সময় হককুল ইবাদতের বদলায় সব ধরনের ইবাদত দিয়ে দিবেন; কিন্তু রোজা এই বাবদে ব্যবহার করা হবে না ।……. রোজার বদলাতেই সংশ্লিষ্ট বান্দাকে জান্নাতে পাঠাবেন।- বায়হাকী,সূত্রঃমাঃমদীনা,সেপ্টেঃ০৭।
#রোজাদার শহীদ ও সিদ্দীকের মর্যাদায় ভূষিত হয়।- আততারগীব, ওয়াত তারহীব ৩১৬।
হাদীসঃমুখের থুথু যত বেশিই হোক না কেন তা গিললে রোজা ভঙ্গ হবে না
হযরত আবু হুরাইরা রা. বর্ণনা করেন,রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,আল্লাহ তায়ালা বলেছেন,মানুষের সমস্ত আমল তার নিজের জন্য;কিন্তু রোজা শুধু আমার জন্য আর আমিই এর প্রতিদান দিব।(বুখারী হা।নং,১৯০৪,মুস্লিম হা।নং.১১৫১)
হযরত আবু হুরাইরা রা. বর্ণনা করেন,রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, রমজান মাসের আগমনে জান্নাতের দরজাসমূহ খুলে দেয়া হয়।দোযখের দরজাগুলো বন্ধ করে দেয়া হয় এবং শয়তানদের বন্দী করা হয়।
হযরত আবু হুরাইরা রা. বর্ণনা করেন,রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,যে ব্যক্তি ইমানের সাথে সাওয়াবের আশায় রমজানের রোজা রাখবে,আল্লাহ তায়ালা তার পূর্বের সকল (সগীরা) গোনাহ মাফ করে দিবেন।(বুখারী হা,নং,৩৮,মুসলিম হা,নং,৭৬০)